বেস মেটাল বা প্যারেন্ট মেটাল
যে ধাতুকে ওয়েল্ডিং করা হচ্ছে বা কাটা হচ্ছে।
কিলার মেটাল
পরিপূরক ধাতু হিসেবে ওয়েল্ডিং এর সময় জোড়া স্থানে এটি প্রয়োগ করা হয়।
ইলেকট্রোড বা ক্লোপাইনকে একবার মূল ধাতুর উপর দিয়ে টেনে নেওয়ার পর, বেসমেটালের উপর যে ধাতু জমা হয় তাকে রান বলে। একে অনেক সময় বিস্তও বলা হয়।
রুটঃ ওয়েল্ডিং করার জন্য প্রস্তুতকৃত ধাতু খবরের মুখোমুধি মিলন স্থলকে রুট বলে।
ফিলেটঃ
ত্রিকোণাকৃতি এহচ্ছেন বিশিষ্ট ওয়েল্ডিংকে ফিলেট বলে।
ইলেকট্রোড এবং জবের কারেন্ট বাহিত থাকন বাম্পের একটি স্রোত।
লং আর্ক
আর্ক এর দৈর্ঘ্য বেশি হলে তাকে লং আর্ক বলে।
শর্ট আর্ক
যে আর্কের দৈর্ঘ্য কম তাকে শর্ট আর্ক বলে, এটি সাধারণত ইলেকট্রোডের কোরের ব্যাসের সমান হয়।
হিট অ্যাফেকটিভ জোন
ওয়েল্ডিং বা কাটিং কাজের সমর তাপের প্রভাবে জবের যে অংশটুকুর ধাতুর ভিতরের গঠনের পরিবর্তন হয় তাকে হিট অ্যাফেকটেড জোন বলে।
ফিউশন জোন
মূল ধাতুর যে অংশটুকু উত্তাপের প্রভাবে গলে ভরেন্ড মেটালের সাথে মিশে যায় সেই অংশটুকুকে ফিউশন জোন বলে।
ফিউশন ওয়েন্ডিং
তাপের সাহায্যে ধাতু খণ্ডকে গণিত বা অর্ধগলিত অবস্থায় এনে বিনা চাপে স্থায়ীভাবে ধাতব খণ্ডের জোড়া লাগানোর কৌশলকে ফিউশন ওয়েল্ডিং বলে।
নন ফিউশন ওয়েল্ডিং
তাপের সাহায্যে ধাতু খণ্ডকে গলিত বা অর্ধগলিত অবস্থায় এনে চাপের মাধ্যমে স্থায়ীভাবে জোড়া লাগানোর কৌশলকে নন ফিউশন ওয়েন্ডিং বা প্রেসার ওয়েল্ডিং বলে।
কার্বন আর্ক ওয়েল্ডিং
আর্ক ওয়েল্ডিং এর সমর কার্বন দণ্ড ইলেকট্রোড হিসেবে ব্যবহৃত হলে তাকে কার্বন আর্ক ওয়েল্ডিং বলে।
মেটাল আর্ক ওয়েল্ডিং
আর্ক ওয়েল্ডিং এর সমর ধাতব খণ্ড যখন ইলেকট্রোড হিসেবে ব্যবহৃত হয় তখন তাকে মেটাল আর্ক ওয়েল্ডিং বলে।
ফ্ল্যাক্সঃ
এটি এক প্রকার রাসায়নিক যৌগ পদার্থ বাহা ওয়েল্ডিং, সোল্ডারিং বা ব্রেজিং এর সময় প্রয়োগ করা হয়। ইহা জোড়া স্থানে বায়ুর অক্সিজেনের সাথে জিন্না করে অক্সাইড তৈরিতে বাধা দেয়, জোড়াকে শক্ত করে, দ্রুত গলন কাজ সমাধা করে।
ফোর্স ওয়েল্ডিং
এটি নন ফিউশন শ্রেণির একটি ওয়েল্ডিং । ধাতুকে উত্তপ্ত করে চাপের সাহায্যে অথবা হাতুড়ির আঘাতে এ পদ্ধতিতে স্থায়ীভাবে জোড়া দেওয়া হয়। কামার শালার এ প্রকারের ওয়েল্ডিং করা হয়।
প্রিহিটিং
ওয়েল্ডিং করার পূর্বে ধাতুখণ্ডে তাপ প্রয়োগ করাকে প্রিহিটিং বলে।
পোস্ট হিটিং
ওয়েল্ডিং করার পর জবে তাপ প্রয়োগ করাকে পোষ্ট হিটিং বলে।
ইনার কোন
অগ্নিশিখার মাঝে যে ছোট উজ্জ্বল কোনটি নজলের মুখে তৈরি হয় তাকে ইনার কোন বলে।
আউটার এনভেলাপ
ইনার কোন এর চারদিকে শিখার যে অংশ থাকে তাকে আউটার এনভেলাপ বলে।
ফেদার :
ফ্লেমের কোণের বাইরের পালক সাদৃশ্য অংশ যেখানে কার্বনের পরিমাণ বেশি থাকে তাকে ফেদার বলে ।
ব্যাক ফায়ার
ওয়েল্ডিং করার সময় হঠাৎ শিখা নিভে গিয়ে টিপের মাথায় তীব্রভাবে যে চিঁ চিঁ শব্দ করে তাকে ব্যাক ফায়ার বলে।
ফ্লাশ ব্যাক
শিখা নিভে টর্চের পিছন দিকে গমন করে এবং অক্সিজেন সহযোগে জ্বলতে থাকে, টিপ দিয়ে কালো ধুয়া বের হয় এবং তীব্র শব্দ হয়, তাকে ফ্লাশ ব্যাক বলে ।
আরও দেখুন...